গত বছর আদিত্য রায় কপূরের সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙে অনন্যা পাণ্ডের। তার পরে নাকি ভেঙে পড়েছিলেন অভিনেত্রী। প্রায়ই বিষণ্ণ থাকতেন, কান্নাকাটিও করতেন। অনন্যার এক ঘনিষ্ঠ সূত্র সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, এই প্রথম নয়। কেরিয়ারের শুরুর দিকে অভিনেতা ঈশান খট্টরের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান চাঙ্কি-কন্যা। সে বারও মন ভাঙে অনন্যার। তাই এ বার আর কারও মন জুগিয়ে চলবেন না। আপোসহীন সম্পর্কে থাকতে চান। ভবিষ্যৎ প্রেমিকের জন্য কোন শর্ত বেঁধে দিলেন অভিনেত্রী?
গত কয়েক বছরে বার বার নিজের চাওয়া-পাওয়াকে অবহেলা করে গুরুত্ব দিয়েছেন প্রেমিকের ইচ্ছেকে। তাঁরা যেমনটা চেয়েছেন তেমনটাই করছেন। তাঁরা যেমন খাবার খেতে চাইতেন তাতেই হ্যাঁ বলছেন। নিজের অনেকটা বদল ঘটিয়েছেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে পারেননি কাউকেই। অনন্যার কথায়, ‘‘সকলকেই হয়তো পাল্টাতে হয়। আমিও নিজেকে অনেকটা বদলে ফেলেছিলাম। বলছি না, তাতে আমার কোনও ক্ষতি হয়েছে। আমি বরাবর ভালবাসার মানুষের মনের মতো হওয়ার চেষ্টা করেছি। তাদের ‘হ্যাঁ’-তে ‘হ্যাঁ’ বলেছি। তারা বাড়িতে থাকতে চাইলে সেটা মেনে নিয়েছি, নিজেকে পিছনে রেখেছি সব সময়।’’ কিন্তু এ বার আর তেমনটা করবেন না অনন্যা।
অভিনেত্রী সাফ জানান, আর আপস করবেন না। বরং তিনি যেমন, তাঁর প্রেমিককে সে ভাবেই তাঁকে গ্রহণ করতে হবে। অনন্যার কথায়, ‘‘লোককে খুশি করা অত্যন্ত বাজে গুণ।’’ পাশাপাশি, অনন্যা এও জানান, যে সব পুরুষ তাঁর প্রেমিকার জন্য গর্ব বোধ করতে পারে না সে কখনওই যোগ্য সঙ্গী হতে পারে না।
গত কয়েক বছরে বার বার নিজের চাওয়া-পাওয়াকে অবহেলা করে গুরুত্ব দিয়েছেন প্রেমিকের ইচ্ছেকে। তাঁরা যেমনটা চেয়েছেন তেমনটাই করছেন। তাঁরা যেমন খাবার খেতে চাইতেন তাতেই হ্যাঁ বলছেন। নিজের অনেকটা বদল ঘটিয়েছেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে পারেননি কাউকেই। অনন্যার কথায়, ‘‘সকলকেই হয়তো পাল্টাতে হয়। আমিও নিজেকে অনেকটা বদলে ফেলেছিলাম। বলছি না, তাতে আমার কোনও ক্ষতি হয়েছে। আমি বরাবর ভালবাসার মানুষের মনের মতো হওয়ার চেষ্টা করেছি। তাদের ‘হ্যাঁ’-তে ‘হ্যাঁ’ বলেছি। তারা বাড়িতে থাকতে চাইলে সেটা মেনে নিয়েছি, নিজেকে পিছনে রেখেছি সব সময়।’’ কিন্তু এ বার আর তেমনটা করবেন না অনন্যা।
অভিনেত্রী সাফ জানান, আর আপস করবেন না। বরং তিনি যেমন, তাঁর প্রেমিককে সে ভাবেই তাঁকে গ্রহণ করতে হবে। অনন্যার কথায়, ‘‘লোককে খুশি করা অত্যন্ত বাজে গুণ।’’ পাশাপাশি, অনন্যা এও জানান, যে সব পুরুষ তাঁর প্রেমিকার জন্য গর্ব বোধ করতে পারে না সে কখনওই যোগ্য সঙ্গী হতে পারে না।